রাজশাহীর তানোরে আমণ ক্ষেতে পোকার আক্রমণ ও পাতাপোড়া রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। এতে আমণ চাষিরা রিতিমত দিশেহারা হয়ে পড়েছে। কিন্তু কৃষি বিভাগের মাঠকর্মীদের কাছে থেকে কাঙ্খিত পরামর্শ পাচ্ছেন না।
উপজেলার কামারগাঁ ইউনিয়নের (ইউপি) মাদারীপুর, হাতিশাইল, ছাঐড়, হাতিনান্দামাঠ ঘুরে দেখা গেছে, অধিকাংশ আমণ ক্ষেত পোকা ও পাতাপোড়া রোগে আক্রান্ত হয়েছে। কৃষকরা বিভিন্ন কোম্পানির কীটনাশক স্প্রে করেও কাঙ্খিত সুফল পাচ্ছেন না।
কামারগাঁ ইউপির মাদারীপুর গ্রামের কৃষক এমদাদুল হক জানান, এবার আমন চাষের মৌসুম থেকে কৃষকদের চরম দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। কারণ গত বছরের তুলনায় এবছর আমন চাষের সময়ে প্রতিকুল আবহাওয়া ও ছিল সারের সঙ্কট। কিন্তু আমণের ভরা মৌসুমে পোকার আক্রমণ, খোলপচা ও পাতাপোড়া রোগে আমণখেত আক্রান্ত হওয়ায় তারা ফলন উৎপাদন নিয়ে রীতিমত শঙ্কিত হয়ে পড়েছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় চলতি মৌসুমে আমন চাষেরে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২২ হাজার ৩০০ হেক্টর। এবার স্থানীয় জাতের পাশাপাশি উচ্চ ফলনশীল বিভিন্ন জাতের ধানের চারা রোপণ করছেন। সারা মাঠ ছেঁয়ে গেছে কৃষকের স্বপ্নের গুটি স্বর্ণা, সুমন স্বর্ণা, ব্রি-ধান-৪৯, ব্রি-ধান-৫১, ব্রি-ধান-৭৫, ব্রি-ধান-৮৭, ব্রি-ধান-৯৫, ব্রি-ধান-১০৩ সহ বিভিন্ন জাতের ধান।
এদিকে সোমবার সরেজমিন তানোর পৌর এলাকার হরিদেবপুব, সুমাসপুর, কামারগাঁ ইউনিয়নের (ইউপি) মাদারীপুর, হাতিশাইল, ছাঐড়, হাতিনান্দা,কলমা ইউপির আজিজপুর, মালবান্ধা,পাঁচন্দর ইউপির বনকেশর, সরনজাই ইউপির নবনবী ও তাঁতিহাটি মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, আমণ ক্ষেতে পোকার আক্রমণ দেখা দিয়েছে, এছাড়াও ধান ক্ষেতের মাঝে মাঝে ধান গাছের পাতা লালচে হয়ে দেবে গেছে।
এদিকে কৃষি পরামর্শ ব্যতিত অনুমান নির্ভর ও কীটনাশক ব্যবসায়ীদের পরামর্শ মতো বিভিন্ন কোম্পানির কীটনাশক ব্যবহার করেও তারা কাঙ্খিত সুফল পাচ্ছেন না। সরনজাই ইউপির নবনবী গ্রামের রিতেন সিং বলেন,তার দুই বিঘা আমণ ক্ষেতে পোকার আক্রমণ দেখা দিয়েছিল, কিন্তু কৃষি অফিসের কারো কোনো পরামর্শ না পেয়ে কীটনাশক ব্যবসায়ীর কথা মতো ওষুধ দিয়েছেন। হাসিবুর রহমান বলেন, তার ২০ বিঘা আমণ ক্ষেতে পোকার আক্রমণ দেখা দিয়েছিল, তবে ওষুধ ছিটানোর পর এখন অনেকটা ভাল রয়েছে। চাঁন্দুড়িয়া ইউপির কৃষক রবিউল ইসলাম বলেন, বাজারে যেভাবে চটকদার মোড়কে নামি-দামি কোম্পানির কীটনাশক বিষ বিক্রি করা হচ্ছে, তাতে কোনটা আসল কোনটা নকল সেটা বোঝা বড় দায়। তবে, কৃষি অফিসের কর্মকর্তারা মাঠ পর্যায়ে না থাকায় তিনি অনেকটা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন।
এবিষয়ে তানোর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহমেদ এর মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ না করায় তার কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
উপজেলার কামারগাঁ ইউনিয়নের (ইউপি) মাদারীপুর, হাতিশাইল, ছাঐড়, হাতিনান্দামাঠ ঘুরে দেখা গেছে, অধিকাংশ আমণ ক্ষেত পোকা ও পাতাপোড়া রোগে আক্রান্ত হয়েছে। কৃষকরা বিভিন্ন কোম্পানির কীটনাশক স্প্রে করেও কাঙ্খিত সুফল পাচ্ছেন না।
কামারগাঁ ইউপির মাদারীপুর গ্রামের কৃষক এমদাদুল হক জানান, এবার আমন চাষের মৌসুম থেকে কৃষকদের চরম দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। কারণ গত বছরের তুলনায় এবছর আমন চাষের সময়ে প্রতিকুল আবহাওয়া ও ছিল সারের সঙ্কট। কিন্তু আমণের ভরা মৌসুমে পোকার আক্রমণ, খোলপচা ও পাতাপোড়া রোগে আমণখেত আক্রান্ত হওয়ায় তারা ফলন উৎপাদন নিয়ে রীতিমত শঙ্কিত হয়ে পড়েছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় চলতি মৌসুমে আমন চাষেরে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২২ হাজার ৩০০ হেক্টর। এবার স্থানীয় জাতের পাশাপাশি উচ্চ ফলনশীল বিভিন্ন জাতের ধানের চারা রোপণ করছেন। সারা মাঠ ছেঁয়ে গেছে কৃষকের স্বপ্নের গুটি স্বর্ণা, সুমন স্বর্ণা, ব্রি-ধান-৪৯, ব্রি-ধান-৫১, ব্রি-ধান-৭৫, ব্রি-ধান-৮৭, ব্রি-ধান-৯৫, ব্রি-ধান-১০৩ সহ বিভিন্ন জাতের ধান।
এদিকে সোমবার সরেজমিন তানোর পৌর এলাকার হরিদেবপুব, সুমাসপুর, কামারগাঁ ইউনিয়নের (ইউপি) মাদারীপুর, হাতিশাইল, ছাঐড়, হাতিনান্দা,কলমা ইউপির আজিজপুর, মালবান্ধা,পাঁচন্দর ইউপির বনকেশর, সরনজাই ইউপির নবনবী ও তাঁতিহাটি মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, আমণ ক্ষেতে পোকার আক্রমণ দেখা দিয়েছে, এছাড়াও ধান ক্ষেতের মাঝে মাঝে ধান গাছের পাতা লালচে হয়ে দেবে গেছে।
এদিকে কৃষি পরামর্শ ব্যতিত অনুমান নির্ভর ও কীটনাশক ব্যবসায়ীদের পরামর্শ মতো বিভিন্ন কোম্পানির কীটনাশক ব্যবহার করেও তারা কাঙ্খিত সুফল পাচ্ছেন না। সরনজাই ইউপির নবনবী গ্রামের রিতেন সিং বলেন,তার দুই বিঘা আমণ ক্ষেতে পোকার আক্রমণ দেখা দিয়েছিল, কিন্তু কৃষি অফিসের কারো কোনো পরামর্শ না পেয়ে কীটনাশক ব্যবসায়ীর কথা মতো ওষুধ দিয়েছেন। হাসিবুর রহমান বলেন, তার ২০ বিঘা আমণ ক্ষেতে পোকার আক্রমণ দেখা দিয়েছিল, তবে ওষুধ ছিটানোর পর এখন অনেকটা ভাল রয়েছে। চাঁন্দুড়িয়া ইউপির কৃষক রবিউল ইসলাম বলেন, বাজারে যেভাবে চটকদার মোড়কে নামি-দামি কোম্পানির কীটনাশক বিষ বিক্রি করা হচ্ছে, তাতে কোনটা আসল কোনটা নকল সেটা বোঝা বড় দায়। তবে, কৃষি অফিসের কর্মকর্তারা মাঠ পর্যায়ে না থাকায় তিনি অনেকটা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন।
এবিষয়ে তানোর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহমেদ এর মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ না করায় তার কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি।